দেশের এক সত্যিকারের অভিভাবক: যিনি রাজনীতির ঊর্ধ্বে
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একজন ব্যক্তি রয়েছেন, যাঁর সম্পর্কে যত প্রশংসা করা হোক না কেন, তা যেন কমই পড়ে। তিনি এমন একজন, যাঁকে কোনো রাজনৈতিক দলের কোনো নেতার সাথে তুলনা করাটা নিজেই একপ্রকার অবমাননার শামিল। কারণ, তাঁর নৈতিকতা, নিষ্ঠা ও সৎ পথচলার দৃষ্টান্ত বর্তমান সময়ের রাজনীতির চেয়ে অনেক উঁচুতে।
বর্তমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে যেভাবে দলীয় স্বার্থ আর ক্ষমতার খেলা চলছে, সেখানে এই মানুষটি যেন এক আলোর দিশারি। তাঁর প্রতি মানুষের আস্থা, ভালোবাসা ও বিশ্বাস অটুট শুধু তাঁর কথার জন্যই নয়, তাঁর কর্মের জন্যও। তিনি প্রমাণ করেছেন—জনসেবার জন্য রাজনীতি নয়, বরং সততা ও নিষ্ঠাই যথেষ্ট।
এমন একজন ব্যক্তিকে শুধুমাত্র নিয়মতান্ত্রিক নির্বাচনের ঘেরাটোপে না রেখে, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে রেখে জাতিকে আলোকিত করার সুযোগ দেওয়া প্রয়োজন। এটি সময়ের দাবি। কারণ এই মুহূর্তে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো—কেবল যে তাঁর সমকক্ষ নয়, বরং তাদের অনেকেই আজ আদর্শচ্যুত, দুর্নীতিপরায়ণ এবং ক্ষমতালোভী হয়ে উঠেছে।
আর যদি কোনো রাজনৈতিক দল শুধুমাত্র ক্ষমতার লোভে, অন্যায়ভাবে কিংবা ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তাঁকে তাঁর দায়িত্ব থেকে সরিয়ে নিজেদের ক্ষমতা স্থাপন করতে চায়—তাহলে তা স্পষ্টভাবে বোঝা যায়, তারা আসলে দেশের কল্যাণে নয়, বরং নিজেদের স্বার্থে দেশের মানুষকে নিঃশেষ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত।
উপসংহার: এমন একজন মহান মানুষের সুশাসন ও নেতৃত্বে দেশ কেবল উন্নতির পথে অগ্রসর হবে না, বরং একটি আদর্শ ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনের পথে বিশাল এক মাইলফলক অর্জন করবে। সৎ ও নিষ্ঠাবান এই মানুষটি যেন দীর্ঘদিন জাতির অভিভাবক হয়ে থাকতে পারেন, সেটাই হোক আমাদের কামনা।
প্রতিবেদনেঃ মোহাম্মদ ইরফানুল হক (MD Irfan Kf)
0 Comments